গোলাম মোস্তফা লাভলু: যমুনা বাঁচাও আন্দোলন সংগ্রাম কমিটির বহু আন্দোলন সংগ্রামের পর গতকাল মঙ্গলবার বিকাল ৫টা হতে আনুষ্ঠানিকভাবে ব্রিজ নির্মানের কাজ শুরু হয়েছে। যমুনা নদী এ অঞ্চলের মানুষের প্রানের দাবি। আশা আকাঙ্খার মুর্ত প্রতীক। হাজার হাজার একর ফসলি জমির ভবিষ্যৎ নদীর উপর নির্ভরশীল। বিগত কয়েক বছর ধরে রাঘব বোয়ালরা অর্থের লালসায় সংশ্লিষ্ঠ প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গলী দেখিয়ে দুই পাড় সহ মুল নদী ভরাট করে বিশাল বিশাল অট্টালিকা গড়ে তোলে। শুরু হয় দীর্ঘ জলাবদ্ধতা। দূষিত হয় পরিবেশ। হুমকিতে পড়ে জনস্বাস্থ্য। দূরভোগে স্বীকার হয় কৃষক কৃষানী সহ যমুনা নির্ভর খেটে খাওয়া মানুষের। কিন্তু কে শোনে কার কথা। ভূমি দস্যুরা আজও দখল অব্যহত রেখেছে। দীর্ঘ আন্দোলনের পর অবশেষে আলোর মুখ দেখল ব্রিজ নির্মান। নাম প্রকাশ না করা শর্তে অনেকেই জানান ভূমি দস্যুরা লক্ষ্য লক্ষ্য টাকার বিনিময়ে যথাস্থানে ব্রিজ নির্মানের কাজ রুখে দিয়েছে। এলাকা বাসির অতাদের অভিমত এ ব্রিজ নির্মান না হলে পানি প্রবাহ ব্যহত হবে। দুর হবে না জলাবদ্ধতা এ অঞ্চলের হাজার হাজার একর ফসলি জমির দীর্ঘ জলাবদ্ধতা দুরীকরণ ও পরিবেশ দুষণের হাত থেকে মুক্তি পেতে সুদুর প্রসারী সিদ্ধান্ত নিয়ে যমুনা নদীর সংযোগস্থলের ব্রিজ নির্মান হোক এটাই সর্ব সাধারনের দাবি।যমুনা বাঁচাও আন্দোলন সংগ্রাম কমিটির আহবায়ক দৈনিক দক্ষিণের মশালে সম্পাদক অধ্যক্ষ আশেক-ই-ইলাহী বলেন দীর্ঘ জলাবদ্ধতা দূরকরতে সংযোগস্থলে ব্রিজ নির্মানের গুরুত্ব অপরিসীম। সার্বিক বিষয় নিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা বলেন মানুষের চাওয়া পাওয়াকে প্রাধান্য দিয়ে ব্রিজ নির্মান করা হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন