এস কে সিরাজ: শ্যামনগর প্রেসক্লাবের সিনিয়র সাংবাদিক অরবিন্দ মৃধার কলেজ পড়ুয়া কন্যাকে ঘাতকরা হত্যা করে পার পেতে চলেছে। হত্যার তিনদিন অতিবাহিত হলেও পুলিশ এখনও পর্যন্ত কোন ঘাতককে আটক করতে পারেনি। এদিকে এঘটনার পর নিহত কলেজ ছাত্রীর বাড়ীর পাশের কয়েক ব্যক্তি এলাকা ছেড়ে দিয়েছে। গত মঙ্গলবার রাত ৮ টার দিকে ঘাতকরা ঘরে একা থাকা সাংবাদিক কন্যা কলেজ পড়ুয়া ছাত্রী সৃমিত্রা মৃধা কে পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করে পালিয়ে যায়। এদিকে এঘটনার পর শ্যামনগরের সাংবাদিক সমাজ, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ , ছাত্রসংগঠন, গ্রামবাসী সহ বিভিন্ন সংগঠনের মধ্যে আন্দোলনের ঝড় উঠেছে। তবে এর মধ্যে পুলিশ যদি প্রকৃত ঘাতকদের আটক করতে না পারে তাহলে রবিবার থেকে ধারাবাহিক ভাবে উপরোক্ত সংগঠনের পক্ষ থেকে ঘাতকদের আটকের দাবীতে আন্দোলনের কর্মসুচী দেয়া হচ্ছে বলে সংগঠন গুলোর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। উল্লেখ্য ঘটনার তিন দিন অতিবাহিত হলে ও শ্যামনগর থানায় মামলা হয়নি বলে নিহতের পরিবার জানিয়েছেন। এদিকে শ্যামনগর প্রেসক্লাবের সভাপতি আকবর কবীর এ হত্যা কান্ডের রহস্য উৎঘাটন করে দ্রুত ঘাতকদের আইনের আওতায় আনার জোর দাবী জানিয়েছেন। সাতক্ষীরা-৪ আসনের সংসদ সদস্য, শ্যামনগরের গন মানুষের নেতা এস এম জগলুল হায়দার এঘটনার তীব্রনিন্দা জানিয়ে হত্যার আসল রহস্য বের করে ঘাতকদের আটক করার দাবী করেছেন, কর্তপক্ষেরর কাছে। তিনি সাংবাদিক কন্যার হত্যার ঘটনাটি ভিন্ন খ্যাতে প্রবাহিত না করার জন্য সকলকে এগিয়ে আসার দাবী করেন। ঘাতকরা যতবড় ক্ষমতাশালী হোক তাদেরকে অবশ্যই আটক করে আইনের আওতায় আনা হবে। এম পি মহাদ্বয় নিহত পরিবারের পাশে থেকে সকল সহযোগিতা করার আস্বাস দিয়েছেন।
শুক্রবার, ২২ জানুয়ারী, ২০১৬
সাংবাদিক কন্যা হত্যার ৩ দিনেও কোন গ্রেফতার নেই
এস কে সিরাজ: শ্যামনগর প্রেসক্লাবের সিনিয়র সাংবাদিক অরবিন্দ মৃধার কলেজ পড়ুয়া কন্যাকে ঘাতকরা হত্যা করে পার পেতে চলেছে। হত্যার তিনদিন অতিবাহিত হলেও পুলিশ এখনও পর্যন্ত কোন ঘাতককে আটক করতে পারেনি। এদিকে এঘটনার পর নিহত কলেজ ছাত্রীর বাড়ীর পাশের কয়েক ব্যক্তি এলাকা ছেড়ে দিয়েছে। গত মঙ্গলবার রাত ৮ টার দিকে ঘাতকরা ঘরে একা থাকা সাংবাদিক কন্যা কলেজ পড়ুয়া ছাত্রী সৃমিত্রা মৃধা কে পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করে পালিয়ে যায়। এদিকে এঘটনার পর শ্যামনগরের সাংবাদিক সমাজ, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ , ছাত্রসংগঠন, গ্রামবাসী সহ বিভিন্ন সংগঠনের মধ্যে আন্দোলনের ঝড় উঠেছে। তবে এর মধ্যে পুলিশ যদি প্রকৃত ঘাতকদের আটক করতে না পারে তাহলে রবিবার থেকে ধারাবাহিক ভাবে উপরোক্ত সংগঠনের পক্ষ থেকে ঘাতকদের আটকের দাবীতে আন্দোলনের কর্মসুচী দেয়া হচ্ছে বলে সংগঠন গুলোর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। উল্লেখ্য ঘটনার তিন দিন অতিবাহিত হলে ও শ্যামনগর থানায় মামলা হয়নি বলে নিহতের পরিবার জানিয়েছেন। এদিকে শ্যামনগর প্রেসক্লাবের সভাপতি আকবর কবীর এ হত্যা কান্ডের রহস্য উৎঘাটন করে দ্রুত ঘাতকদের আইনের আওতায় আনার জোর দাবী জানিয়েছেন। সাতক্ষীরা-৪ আসনের সংসদ সদস্য, শ্যামনগরের গন মানুষের নেতা এস এম জগলুল হায়দার এঘটনার তীব্রনিন্দা জানিয়ে হত্যার আসল রহস্য বের করে ঘাতকদের আটক করার দাবী করেছেন, কর্তপক্ষেরর কাছে। তিনি সাংবাদিক কন্যার হত্যার ঘটনাটি ভিন্ন খ্যাতে প্রবাহিত না করার জন্য সকলকে এগিয়ে আসার দাবী করেন। ঘাতকরা যতবড় ক্ষমতাশালী হোক তাদেরকে অবশ্যই আটক করে আইনের আওতায় আনা হবে। এম পি মহাদ্বয় নিহত পরিবারের পাশে থেকে সকল সহযোগিতা করার আস্বাস দিয়েছেন।
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন